মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় – (সেরা ৫ টি উপায়)

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়: আজকে আপনাদের এমন দুর্দানকরে ৪ টি ব্যবসার আইডিয়া দিবো। 100% গ্যারান্টি ব্যবসা গুলা করে আপনি মাসের ২০ হাজার টাকা আয় করাতে পারবেন।

আসলে ২০ হাজার টাকা আয় করা এত কঠিন ব্যাপার না। সঠিক বুদ্ধি আর মনোবল পরিশ্রম দিয়ে ঘরে বসে বিশ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

যে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে। কোথায় আছেন কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হবে। তেমনি আপনি যদি ব্যবসায় সফলতা পেতে চান আপনাকে কিছু খরচ করতে হবে।

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় :-

আজকে আমি আপনাদেরকে যে পাঁচটি ব্যবসার আইডিয়া দিব সেগুলো করতে হলে আপনাদের ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। বেশি কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার পদ্ধতি।

ব্লগিং করে টাকা আয় করার উপায় :-

ব্লগিং করে সহজে ঘরে বসে মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। যারা ব্লগিং সম্পর্কে আজও জানেন না তাদের মাথায় এ প্রশ্নটা আসতে পারে ব্লগিং কি? ব্লগ হল এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা।

যিনি ব্লক পোস্ট করে থাকে তাকে ব্লগার বলা হয়। ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট রাইটিং করে অনেক ধরনের তথ্য দিয়ে থাকে তাকে ব্লগিং করা বলা হয়ে থাকে।

যেমন ধরেনি আপনি ব্যবসা আইডি সম্পর্কে অনেক ভালো জানেন। আপনি জানেন কিন্তু সেটা মানুষের মাঝে প্রকাশ করতে পারছেন না। আপনি যদি প্রকাশ করতে চান বা মানুষকে জানাতে চান তাহলে আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে মানুষকে জানাতে হবে।

আপনি আপনার বুদ্ধিমত্তা মানুষের মাঝে প্রকাশ করে। ঘরে বসে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারে। ব্লগিং ব্যবসাটি শুরু করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ডোমেইন আর একটি হোস্টিং কিনতে হবে।

ডোমেইন হোস্টিং কেনার জন্য আপনাকে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। আমি আপনাকে সাজেশন দেবো আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান ওয়েব হোস্ট বিডি থেকে কম খরচে ডোমেইন নাম আর হোস্টিং ক্রয় করতে পারে। ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

ইউটিউবে করে টাকা আয় করার উপায় :-

ইউটিউব আমাদের সবার একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম‌। ইউটিউব এর মাধ্যমে চাইলেও আপনি ঘরে বসে সাসে 20 থেকে 30 হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

এবার আপনার মাথায় প্রশ্ন আসবে। ইউটিউবিং করতে হলে কি কি জিনিসের প্রয়োজন হবে। youtube শুরু করার আগে আপনার প্রয়োজন হবে ভালো একটা ক্যামেরা আর লাইটিং এর ব্যবস্থা।

আপনার কাছে যদি ক্যামেরার না থেকে থাকে আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটা দিয়ে ইউটিউব শুরু করে দিতে পারেন। আস্তে আস্তে যখন আপনার ভিডিও থেকে ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।

তখন চাইলে আপনি একটি ক্যামেরা আর লাইটিং এর ব্যবস্থা করে বড় আকারে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

কনটেন্ট রাইটিং করে টাকা আয় করার উপায় :-

আপনি ছেলে ঘরে বসে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন কন্টেন রাইটিং করে। এবার আপনার মাথায় আসবে কন্টেন্ট রাইটিং কি? ফ্রিল্যান্সিং কে দুনিয়াতে কনটেন্ট রাইটিং বলতে মূলত বোঝানো হয় ব্লক পোস্টের জন্য লেখালেখি করা।

অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটের যে ব্লগ পোস্টগুলো থাকে সেগুলোর যত্ন সহকারে লেখাটাই হচ্ছে কনটেন্ট রাইটিং। এ ব্যবসাটি আপনি পার্ট টাইম হিসাব ও করতে পারেন। কোন ট্রেন রাইটিং এর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

এসইও করে রে টাকা আয় করার উপায় :-

আপনি চাইলে মাসে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত এসিও কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। এই কাজটি করার জন্য আপনার দরকার হবে একটাই ল্যাপটপ বা আপনার হাতে থাকা মোবাইলটা। এসইও কি? সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান সংক্ষেপে এসিও বলা হয়ে থাকে।

ওয়েবসাইটে থাকা ব্লক পোস্ট সবার সামনে প্রথমে আনার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এসইও করা হয় যেনো কোনো ওয়েবসাইট বা এর আর্টিকেল অনুসন্ধান করলে ফলাফলের প্রথম পৃষ্ঠায় দেখা যায়। আপনার যদি এসইউ সম্পর্কে ভালো ধারণা হয়ে থাকে আপনি ঘরে বসে সহজে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন। এসিও সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

আমাদের শেষ কথা :-

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করে ৪ টি সহজ পদ্ধতি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এরকম আরো ব্যবসার আইডির সম্পর্ক পেতে আমাদের ওয়েব সাইটের সাথে থাকুন।

FAQ :-

আরো পড়ুন দুর্দান্ত ব্যবসার আইডিয়া :-

• ৫ টি গ্রামে ব্যবসা আইড়িয়া
• শিক্ষকদের জন্য সাইড বিজনেস আইডিয়া
• সিগারেটের পাইকারি ব্যবসা আইড়িয়া – (প্রতি মাসে ৫০০০০ টাকা লাভ)